সমকালে তারার মেলা

হাওর বার্তাঃ তেজগাঁওয়ের সমকাল কার্যালয়ে গতকাল শুক্রবার বসেছিল তারার মেলা। খ্যাতিমানদের কে ছিলেন না সেখানে। সরকারের মন্ত্রী-সাবেক মন্ত্রী, বিভিন্ন দলের শীর্ষ রাজনীতিক, শিক্ষাবিদ, লেখক, সাংবাদিক, শিল্পী, সংস্কৃতিসেবী, ব্যবসায়ী, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান- সবাই এসেছিলেন। বাইরে ছিলেন না বিনোদন ও ক্রীড়া জগতের তারকারাও। ১৪ পেরিয়ে ১৫ বছরে সমকাল। নতুন দিন নতুন স্বপ্ন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে সবার আস্থা ও নির্ভরশীলতার পত্রিকাটি আগামীর পথচলায় পেয়েছে নতুন অনুপ্রেরণা।
রাজনীতির মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, ড. আব্দুর রাজ্জাকসহ আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবসহ বিভিন্ন দলের নেতারা একই মঞ্চ ভাগাভাগি করে শুভেচ্ছা জানান সমকালকে।
অনুষ্ঠানে অভ্যাগতদের প্রায় সকলেই একবাক্যে বলেছেন, সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করে পাঠকপ্রিয়তা ও সুধীজনের আস্থা অর্জন করেছে সমকাল। তাদের আশাবাদ, পত্রিকাটি সেটা ধরে রাখবে আগামী দিনেও। আরও বিকশিত হবে সমকাল।
এমন আনন্দ দিনেও সমকাল পরিবার ও অতিথিরা গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক প্রয়াত গোলাম সারওয়ারকে।
সকাল সোয়া ১১টায় কেক কেটে শুরু হয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনুষ্ঠানিকতা। বরেণ্য শিক্ষাবিদ জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিম লীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইনাম আহমেদ চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ও অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, পল্লী-কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, কথাসাহিত্যিক আনোয়ারা সৈয়দ হক ও
ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরীসহ আরও অনেককে নিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি ও প্রকাশক এ. কে. আজাদ।
এ সময় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান বলেন, সমকাল পড়ি ও আনন্দ পাই। সমকালের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ঘটবে, সে প্রত্যাশা করি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, গণতন্ত্রের জন্য স্বাধীন গণমাধ্যম জরুরি। একটি স্বাধীন সংবাদমাধ্যম হিসেবে সমকালের ভূমিকা আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, কৈশোর ছাড়িয়ে আরেকটু সামনে এগিয়েছে সমকাল। দেশের প্রথম সারির এই সংবাদমাধ্যম দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনন্দঘন মুহূর্তে প্রয়াত সম্পাদক গোলাম সারওয়ারকে স্মরণ করেন মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, গোলাম সারওয়ারের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত সমকাল গণতন্ত্রের বিকাশে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। তার দেখানো পথে আরও সামনে যাবে সমকাল।
সমকাল পরিবারের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, তিনি সমকাল পড়েন। সমকাল তার প্রিয় দৈনিক।
ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, দেশ ও জাতির বিকাশের জন্য গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতা জরুরি। সমকাল মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সামনে রেখে আরও বেশি দায়িত্বশীল হবে বলে আশাবাদ তার।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ। সমকাল সে দর্পণ হিসেবে যথাযথ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। সমকালের ১৫ বছরের আনন্দঘন যাত্রায় প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক গোলাম সারওয়ারকে স্মরণ করেন তিনি।
জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, সমকালের সঙ্গে তার পারিবারিক সম্পর্ক। তার প্রত্যাশা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে সমকাল তার অবদান অব্যাহত রাখবে।
হাসানুল হক ইনু জাসদ ও ১৪ দলের পক্ষ থেকে সমকালের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশে সমকাল কালের প্রতিনিধিত্ব করবে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের জন্য পথ দেখাবে।
রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেন, যে কোনো দেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। বাংলাদেশেও গণমাধ্যম যথাযথ ভূমিকা রাখছে; নিঃসন্দেহে সমকাল এর অন্যতম অংশীদার। তিনি সমকাল কার্যালয়ে আসতে পেরে আনন্দিত।
অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, বাংলাদেশ এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এমন বাস্তবতায় গণতন্ত্রকে পরিপূর্ণতা দিতে ও জীবন্ত করতে সমকালের মতো পত্রিকা দরকার।
অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, সমকাল সুসম্পাদিত একটি পত্রিকা। যে ক’টি পত্রিকা তিনি পড়েন সমকাল তার অন্যতম। তার প্রত্যাশা ‘নতুন দিনে নতুন স্বপ্ন’ নিয়ে সমকালের যাত্রার ভিত্তি হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। প্রকৃত তথ্য উদ্‌ঘাটনে আরও বেশি বস্তুনিষ্ঠ ও সাহসী হবে সমকাল।
এ. কে. আজাদ বলেন, সমকাল সাফল্যের সঙ্গে ১৪ বছর পেরিয়ে ১৫ বছরে পদার্পণ করেছে। তিনি সমকালের সাংবাদিকসহ সব সহকর্মীকে শুভেচ্ছা জানান। ‘নতুন দিনের নতুন স্বপ্ন’ নিয়ে সমকাল এগিয়ে যাবে বলে জানান এ. কে. আজাদ।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি বলেন, গত ১৪ বছরে সমকাল একই সম্পাদকীয় নীতিতে চলছে। গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অসাম্প্রদায়িকতা ও উন্নয়নের চেতনাকে ধারণ করে সমকাল এগিয়ে চলছে। প্রয়াত সম্পাদক গোলাম সারওয়ারকে স্মরণ করে তিনি বলেন, আমরা তারই উত্তরাধিকার বহন করছি।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, ‘অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস’ নিয়ে সমকাল যে যাত্রা শুরু করেছে, সামনের দিনে তা আরও প্রাসঙ্গিক হবে।
অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমকালের অবদান আরও সমৃদ্ধ হবে বলে প্রত্যাশা জানিয়েছেন অধ্যাপক ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, প্রথম দিন থেকেই সমকালের লেখক ও পাঠক। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে স্বাধীন সংবাদমাধ্যম হিসেবে সমকাল ভূমিকা রেখে যাবে।
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী বলেন, শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে সমকালের প্রকাশক এ. কে. আজাদ কাজ করে যাচ্ছেন।
আনোয়ারা সৈয়দ হক বলেন, শিগগিরই সমকাল ১৮ বছর পূর্ণ করবে, যৌবনে পা দেবে।
কেক কাটার সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাট্যজন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ, টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবুল কাশেম, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজ, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া।
ছুটির দুপুরে সমকালকে শুভেচ্ছা জানাতে এসে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, তিনি নিয়মিত সমকাল পড়েন। সমকাল সুন্দর একটি পত্রিকা। তিনি নিজেও লেখেন সমকালে। স্বাধীনতার চেতনা ধারণ করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে সমকাল।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সমকাল সব সময়ই তার অত্যন্ত প্রিয় পত্রিকা। যে কয়েকটি কাগজ তিনি খুব ভালোভাবে পড়েন, সমকাল তার অন্যতম। ১৪ বছর খুব বেশি সময় নয়। সমকালের রিপোর্টিংয়ে নিরপেক্ষতা তার পছন্দ।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সমকাল চিরকালই সমকাল। সমকালকে ঘিরে মানুষের যে প্রত্যাশা, ভালোবাসা, ভালোলাগা সবকিছু যেন পূর্ণ হয়।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতা রক্ষায় নিরন্তর ভূমিকা রেখেছে সমকাল। তিনি আশাবাদী সমকাল দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করে যাবে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেন, বাজারে অনেক পত্রিকা আছে কিন্তু সমকাল অনন্য। পত্রিকাটি বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশ করে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনগণের প্রত্যাশা মেটাতে সমকালকে আরও সোচ্চার হতে হবে। রাজনৈতিক উত্থান-পতন, পক্ষ-বিপক্ষ ছাড়িয়ে জনগণের প্রয়োজন মেটানো মুখ্য হবে সমকালের কাছে।
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বলেছেন, সমকালের নেতৃত্ব এখন নতুন, তরুণ। আমরা নতুন, আমরা তরুণের পক্ষে। সময় এখন কঠিন। এই কঠিনের মধ্যেই ভালো থাকতে হবে। সমকালকে আমরা পছন্দ করি। সমকালের সফলতা কামনা করি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, তিনি আশাবাদী গোলাম সারওয়ারের দেখানো পথে সমকাল এগিয়ে যাবে। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় দেশ ও জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, প্রকাশের দিন থেকেই তিনি সমকালের নিয়মিত পাঠক। সাংবাদিকতায় সমকাল একটি ভিন্নতার সৃষ্টি করেছে। কখনও হলুদ সাংবাদিকতা করেনি। সবসময় বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করে সমকাল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, সমকাল ১৫ বছরে পা দিলেও মনে হয় দীর্ঘ একটি সময় অতিক্রম করেছে পত্রিকাটি। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষ দৈনিকটিকে গ্রহণ করেছে। পত্রিকাটির সবসময় একটি প্রয়াস থাকে, যেন সংবাদে মিথ্যা তথ্য অনুপ্রবেশ করতে না পারে।
সমকাল যে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, তা অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন র‌্যাবের মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, সমকাল সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে ছিল, থাকবে।
ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, স্বনামধন্য পত্রিকা সমকাল তথ্যনির্ভর সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে দেশের সেবা করে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তরুণ চক্রবর্তী বলেন, সমকালে একদল দক্ষ সংবাদকর্মী আছেন, যাদের মাধ্যমে এটি অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারবে। সমকালের আরও উন্নতি করার সুযোগ রয়েছে।
শুভেচ্ছা জানাতে আরও যারা আসেন সমকাল কার্যালয়ে-
আওয়ামী লীগ :উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এ এফ এম ফখরুল ইসলাম মুন্সী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী নজীবুল্লাহ হীরু, অ্যাডভোকেট এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওসার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওসার, যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহি, ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
বিএনপি :ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, মহিলা দলের যুগ্ম সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল, নির্বাহী সদস্য তাবিথ আউয়াল, অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসিন আলী, বিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের সদস্য প্রকৌশলী ইসরাক হোসেন খোকা ও ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন।
অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ :জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি, বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় পরিষদ সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি মহাসচিব মঞ্জুর হোসেন ঈশা এবং জেএসডির সাংগঠনিক সম্পাদক কামালউদ্দিন পাটোয়ারী।
ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার ও করপোরেট প্রতিষ্ঠান :এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী এমপি, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী পারভেজ, সহসভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী, পরিচালক শহীদুল ইসলাম নিরু, আবুল কালাম ভূঁইয়া, জিয়া হায়দার মিঠু, মিজানুর রহমান, শাহিদ আলম, টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সচিব মনসুর আহমেদ, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, আইসিসিবি সভাপতি মাহবুবুর রহমান, পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এহসান খসরু, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জাভেদ আমিন, সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরুর আরেফিন, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল খালেক মিয়া, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাকিল রিজভী, পিডব্লিউসির ম্যানেজিং পার্টনার মামুন রশিদ, বিটিএমএর সচিব মনসুর আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মাহমুদুন নবী, জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব আবদুল বারেক খান প্রমুখ।
বিচারপতি ও আইনজীবী :বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক, দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী মোহাম্মদ খুরশীদ আলম খান, ড. তুরিন আফরোজ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সানাউল হক, ব্যারিস্টার সাহাদুল আজম।
উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা :মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সোহরাব হোসাইন, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব কামাল উদ্দিন তালুকদার, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মালেকা পারভীন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক (প্রতিরোধ ও গণসচেতনতা-২) নাসিম আনোয়ার, পরিচালক (লিগ্যাল) আবুল হাসনাত আবদুল ওয়াদুদ, উপ-পরিচালক (জনসংযোগ বিভাগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন, সহকারী প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মেহবুব খান, সাবেক সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।
আইন-শৃঙ্খলা ও প্রতিরক্ষা বাহিনী : পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মীর শহীদুল ইসলাম, পুলিশ স্টাফ কলেজের রেক্টর অতিরিক্ত আইজিপি শেখ মুহম্মদ মারুফ হাসান, অতিরিক্ত আইজিপি মাহবুব আলম, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম, পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (মিডিয়া) রুহুল আমিন, অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) কৃষ্ণপদ রায়, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) আব্দুল বাতেন, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, অতিরিক্ত ডিআইজি (গোপনীয়) হায়দার আলী খান, র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল সারওয়ার-বিন-কাশেম, ডিএমপি মিডিয়া শাখার ডিসি মাসুদুর রহমান, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা, তেজগাঁও বিভাগের ডিসি আনিসুর রহমান, ট্রাফিক উত্তর বিভাগের ডিসি প্রবীর কুমার রায়, পুলিশ সুপার কামরুজ্জামান, পুলিশ সদর দপ্তরের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা এ কে এম কামরুল আহছান, ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া) ওবায়দুর রহমান, তেজগাঁও বিভাগের এডিসি হাফিজ আল ফারুক, এসি সালমান হাসান, র‌্যাবের মিডিয়া শাখার সহকারী পরিচালক মিজানুর রহমান ও জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) উপপরিচালক রাশেদ হাসান।
গণমাধ্যম ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ :জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি হাসান শাহরিয়ার, বর্তমান সভাপতি ও যুগান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাইফুল আলম, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, বাংলাদেশের খবরের সম্পাদক আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, যায়যায়দিনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কাজী রুকুনউদ্দিন আহমদ, আমাদের সময়ের উপসম্পাদক দীপংকর লাহিড়ী, চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের নির্বাহী পরিচালক তালাত মাহমুদ, বিএফইউজের মহাসচিব শাবান মাহমুদ ও অপরাংশের মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ডিইউজের (্‌একাংশ) সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, অপরাংশের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক মাঈনুল আলম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ডিইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন, যুগান্তরের চিফ রিপোর্টার মাসুদ করিম, সাংবাদিক অরুণ কর্মকার।
লেখক-সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুস সামাদ, শিক্ষাবিদ সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, নর্দান ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক শাহ মোহাম্মদ ফরহাদ, কথাশিল্পী আন্দালিব রাশদী, ডা. মোহিত কামাল, অর্থনীতিবিদ মামুন রশিদ, হাবিব আনিসুর রহমান, কথাশিল্পী প্রাবন্ধিক শামীম আমিনুর রহমান, ড. জিয়া রহমান, নিরাপত্তা বিশ্নেষক ইশফাক এলাহী চৌধুরী, কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ, কবি কুমার চক্রবর্তী, আলফ্রেড খোকন, মানস চৌধুরী, রাজু আলিম, কথাশিল্পী নাসিমা আনিস, শিহাব শাহরিয়ার, কবি ওবায়েদ আকাশ, কথাশিল্পী মনিকা চক্রবর্তী, মালেকা পারভীন, লোপা মমতাজ, কবি তুষার কবির, নভেরা হোসেন, আনোয়ারা আল্পনা, কবি নওশাদ জামিল, আলতাফ শাহনেওয়াজ, কথাশিল্পী ফাতেমা আবেদিন নাজলা, কবি রুদ্র আরিফ, গ্যাব্রিয়েল সুমন, প্রকাশকদের মধ্যে অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম, কথাপ্রকাশের জসিমউদ্দিন, উৎস প্রকাশের মোস্তফা সেলিম, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মিঠুন মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান।
শিল্পী ও তারকা :অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন, রোকেয়া রফিক বেবী, অরুণা বিশ্বাস, ফেরদৌস, রিয়াজ, বিদ্যা সিনহা মিম, নুসরাত ইমরোজ তিশা, আনিসুর রহমান মিলন, আসনা হাবিব ভাবনা, সজল, ফারজানা ছবি, মামনুন হাসান ইমন, নিরব, বাপ্পী চৌধুরী, সাইমন সাদিক, জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া, বীথি রানী সরকার, অনুভব মাহবুব, শবনম ফারিয়া, অপর্ণা ঘোষ, লারা লোটাস, শহীদুল আলম সাচ্চু, হারুন, মিশু সাব্বির, চাষী আলম, সাঈদ বাবু, ওয়াহিদ ইকবাল মার্শাল, রহিম সুমন, পৃথ্বী মনি, সঙ্গীতশিল্পী ফকির আলমগীর, ফেরদৌস আরা, ডলি সায়ন্তনী, নুরজাহান আলিম, মুহিন, বেলী আফরোজ, ঐশী, বেলাল খান, ধ্রুব গুহ, সাবরিনা সাবা, নাট্যকার মাসুম রেজা, নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান, অরুণ চৌধুরী, গোলাম সোহরাব দোদুল, মীর জাহিদ হাসান, রেদওয়ান রনি, ফাখরুল আরেফীন খান, চয়নিকা চৌধুরী, নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল, মাহমুদ হাসান শিকদার, অনিমেষ আইচ, রফিক সিকদার, নোমান রবিন, আশুতোষ সুজন, মৃত্তিকা গুণ, সীমান্ত সজল, শিমুল সরকার, ইউসুফ হোসেন চৌধুরী, রাজু আলীম, সাজিন আহমেদ বাবু, তুহিন হোসেন, মাহিন আওলাদ, অনন্ত জাহিদ, উপস্থাপক আনজাম মাসুদ, শান্তা জাহান, খন্দকার ইসমাইল, সৈকত সালাউদ্দিন, ফারহানা নিশো, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, জাজ মাল্টিমিডিয়ার সিইও আলিমুল্লাহ খোকন, হারনেট টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলিশা প্রধান, গীতিকার শহীদুল্লাহ ফরায়েজী, জাহিদ আকবর, রবিউল ইসলাম জীবন, চলচ্চিত্র প্রযোজক এ কে এম জাহাঙ্গীর খান, বাংলাদেশ ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া সোসাইটির সভাপতি হাবিবুল ইসলাম।
করপোরেট হাউস ও প্রতিষ্ঠান :প্রাইম ব্যাংকের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ও জনসংযোগ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান টিপু, বিজ্ঞাপনী সংস্থা বেঞ্চমার্কের পরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মহাব্যবস্থাপক এ এফ এম আসাদুজ্জামান, শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংকের পাবলিক রিলেশন বিভাগের প্রধান ও প্র্যাবের সভাপতি শামছুদ্দোহা শিমু, আল আরাফাহ্‌ ইসলামী ব্যাংকের পাবলিক রিলেশন বিভাগের প্রধান ও প্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ, সোনালী ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রেজাউল করিম ভূঁইয়া, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার পারভেজ মো. চৌধুরী, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার জেড এম হাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এ কে এম আমিরুল মঞ্জুর, জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের গ্রুপ চিপ কমিউনিকেশন অফিসার আজম খান, সিনিয়র অফিসার আবদুল মান্নান, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের পাবলিক রিলেশন বিভাগের প্রধান নজরুল ইসলাম, জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দীন, এক্সিম ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স সঞ্জীব চ্যাটার্জী ও সিনিয়র অফিসার আশরাফুল হান্নান, এনসিসি ব্যাংকের পাবলিক রিলেশন বিভাগের প্রধান আনোয়ার হোসেন, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আব্দুল হামিদ সোহাগ, সাউথ বাংলা ব্যাংকের এফইও আবুল কালাম আজাদ, ইউসিবির ব্র্যান্ড মার্কেটিং অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স সৈয়দ আশিক মাহমুদ, ঢাকা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মিজানুর রহমান, এবি ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ, সাউথ বাংলা ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আসাদুল্লাহ গালিব, বেসিক ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা হারুন অর রশিদ, পদ্মা ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জাবেদ আমিন, কমিউনিটি ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্কেটিং অফিসার ইয়াসির নূর ও অফিসার সালওয়া রহমান, সিভিল এভিয়েশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা একেএম রেজাউল করিম, ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার বাশার আহমেদ, গ্রামীণফোনের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজার মিজানুর রহমান, রবির জেনারেল ম্যানেজার আশিকুর রহমান হাবিবে রাব্বী, রবির স্পেশালিস্ট সৈয়দ মোশায়েব আলম, বাংলালিংকের করপোরেট কমিউনিকেশনের সিনিয়র ম্যানেজার আংকিত সুরেকা, ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ ব্যুরোর পরিচালক মজিবর রহমান, কোহিনূর কেমিক্যালের নির্বাহী ব্র্যান্ড নাফিস শিহাব উদ্দিন, শাহ ফাতিউল্লাহ টেক্সটাইল মিলসের ভাইস চেয়ারম্যান শাহিদ আলম, বিজ্ঞাপনী সংস্থা গ্রের মিডিয়া সুপারভাইজার ফিরোজ আল সামস্‌, এক্সিকিউটিভ তাহ্‌মিনা ফেরদৌস জুঁই, হাভাস মিডিয়ার সহকারী পরিচালক কাজী হুমায়ন কবীর. মিডিয়া ম্যানেজার মো. শাহেদুর রহমান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কমিশনার দেওয়ান আব্দুল মান্নান, অনলাইন বিজ্ঞাপনী সংস্থা জিঅ্যান্ডআরের সিনিয়র ম্যানেজার গ্রোথ সায়দুর রহমান সাগর, সিনিয়র ম্যানেজার পার্টনারশিপ শারমীন আক্তার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ আবদুল্লাহ আল ফাহাদ, বিজ্ঞাপনী সংস্থা এক্সপ্রেশনসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হাসানুজ্জামান সোহাগ, বিজ্ঞাপনী সংস্থা বিটপীর অপারেশন ম্যানেজার মো. আলী জিন্নাহ, বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রার নির্বাহী রুহুল সাখাওয়াত, সিটি হসপিটাল লিমিটেডের ম্যানেজার আবু সাহিদ মৃধা, করিম অ্যাসোসিয়েটের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মাসুদ করিম, অ্যাড লিংকের সিইও এ এস এম আহসান হাবিব সোহেল, এমএম অ্যাডের পরিচালক বাহাদুর ভূঁইয়া ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মো. সাইফুল ইসলাম, রানা অ্যাডের স্বত্বাধিকারী মো. কবির হোসেন, আশা অ্যাডের স্বত্বাধিকারী মো. গিয়াস উদ্দিন, আলো ইভেন্টস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের পরিচালক লুৎফুর রহমান, নক্‌শি অ্যাডভার্টাইজিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমান, নিউ স্টার কমিউনিকেশনের সিইও মো. শোয়েব মজুমদার, পরিচালক মো. কামাল হোসেন, পপুলার অ্যাডভার্টাইজিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর আহমেদ মীরু, আইএলও ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের ডিরেক্টর লুৎফর রহমান, মিডিয়াকম লিমিটেডের সিইও অজয় কুমার কুণ্ডু, সেমস গ্লোবালের স্পেসালিস্ট পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন অদিতি মণ্ডল ও ম্যানেজার ইন্টিগ্রেটেড মার্কেটিং কমিউনিকেশন নবী ইকবাল, বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সালাউদ্দিন, রূপায়ণ গ্রুপের ম্যানেজার মেহেদী হাসান, সামিট পাওয়ারের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার শুভজিত দাস, তিতাস গ্যাসের জনসংযোগ ম্যানেজার মির্জা মাহবুব হোসেন, জনতা ইন্স্যুরেন্সের জনসংযোগ বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার আনজাম মারুফ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পাবলিক রিলেশন অফিসার আমির হোসেন জনি, বিএসটিআইর সম্পাদক মঈন উদ্দিন মিয়া, সমাজকল্যাণ ও উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান জেসমিন প্রেমা, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটালের পরিচালক এস এম ইফতেখার ইমাম, লংকাবাংলার এজিএম মো. নাজমুল হোসেন চৌধুরী, আমান সিমেন্টের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং আলী হায়দার, বিসিআইর প্রেসিডেন্ট সানাউল আলম চৌধুরী, জনতা ইন্স্যুরেন্সের সিনিয়র ম্যানেজার আনজাম মারুফ, ওরিয়েন্টাল লিমিটেডের প্রোপ্রাইটর আবু কাউছার, শিওর ক্যাশের এক্সিকিউটিভ মার্কেটিং জাকিয়া সুলতানা, দ্য কানেকশনের ব্যবস্থাপনা পার্টনার আজাদ হোসেন, আমরা নেটওয়ার্কের ম্যানেজার নাহিদা আকতার, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, এমবিএ প্রোগ্রাম পরিচালক ড. মামুন আল বশির, জনসংযোগ ও ভর্তি বিভাগের পরিচালক মনিরুল ইসলাম রিন্টু, নর্দান ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর মাহবুবুর রহমান, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর পাবলিক রিলেশন জামিল আহমেদ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর আনোয়ার হাবিব কাজল, অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর মো. মজিবুর রহমান খোকন, নিউজ গার্ডেনের সম্পাদক ও প্রকাশক রোটারিয়ান ওমর ফারুক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির পাবলিক রিলেশন অফিসার মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলাম শিমুল, খ্যাতনামা সুচিশিল্পী আমিনুল ইসলাম, ফিনারীর ড. চিং।
ক্রীড়াঙ্গন :বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস, বিসিবির পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি, বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন, জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার রকিবুল হাসান, আতাহার আলী খান, গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, জাভেদ ওমর বেলিম, বিসিবির সাবেক ন্যাশনাল ম্যানেজার গেম ডেভেলপমেন্ট নাজমুল আবেদীন ফাহিম, বিসিবির সিনিয়র মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমাম, ঢাকা ডায়নামাইটসের সিইও ওবায়েদ নিজাম, বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ, নারী ফুটবল দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন, ফিফা নারী রেফারি জয়া চাকমা, বাংলাদেশ টেবিল টেনিস ফেডারেশনের সহসভাপতি খন্দকার হাসান মুনির সুমন, বাংলাদেশ রাগবি ফেডারেশন ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মৌসুম আলী, বাফুফে মিডিয়া ম্যানেজার আহসান আহমেদ অমিত, বিডি ক্রিকেট টাইমের সিইও জাভেদ আলী ও কে স্পোর্টসের সহকারী ব্যবস্থাপক মাসুদ করিম।
অন্যান্য সংগঠন :মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব শরীফ উদ্দীন, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাই, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বীরপ্রতীক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল আলম মুকুল, কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান রাশেদুল হাসান, প্রচার ও যোগাযোগ সম্পাদক কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, দপ্তর সম্পাদক শরীফুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিনা খালেক, নাসিরউদ্দিন নান্টু, মাসুদা হোসেন, সালেহা খাতুন স্নিগ্ধা, মমতাজ আহমেদ, সমাজকল্যাণ উন্নয়ন সংস্থা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের ড. তারিক আরাফাত, ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী ও সামিউল আলম রাজিব, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন।
সংবাদপত্রসেবী : সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন-উর-রশীদ ও সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাহাবউদ্দীন ও উপদেষ্টা মো. আলাউদ্দিন, ট্রাস্ট ফ্যামিলি নিডের চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান, প্রিন্স বাজার গ্রুপের পরিচালক মো. রতন, হেড অব মার্কেটিং তাজুল ইসলাম, ম্যানেজার সৈয়দ আবদুল্লাহ আল মামুন, কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া শুভেচ্ছা জানাতে আসেন হা-মীম গ্রুপের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, নির্বাহী পরিচালক লে. কর্নেল (অব.) মিজানুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক লে. কর্নেল সালাহউদ্দিন মোহাম্মদ রেজা প্রমুখ।
অতিথিদের স্বাগত জানান সমকালের নির্বাহী পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) এস এম শাহাব উদ্দিন, উপসম্পাদক আবু সাঈদ খান, সহযোগী সম্পাদক সবুজ ইউনুস, বার্তা সম্পাদক মশিউর রহমান টিপু, নগর সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী, ফিচার সম্পাদক মাহবুব আজীজ, প্রধান প্রতিবেদক লোটন একরাম, বার্তা সম্পাদক (অনলাইন) গৌতম মণ্ডল, জিএম মার্কেটিং ফরিদুল ইসলাম, জিএম সার্কুলেশন হারুনুর রশীদসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর